বেসিক লিংক বিল্ডিং গাইডলাইন এ টু জেড

টাইটেলে এ টু জেড লিখলেও বেসিক ব্যাকলিংকের সবকিছু এখানে লেখা হবে না। তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন- কেন আমি এ টু জেড লিখলাম?

কারণ অবশ্যই আছে। সেটা তো বলবোই। তার আগে বলে নিচ্ছি- আপনার সাইটের জন্য প্রাথমিক যে ব্যাকলিংকের কাজগুলো করবেন সেগুলোই হচ্ছে বেসিক লিংক বিল্ডিংয়ের অন্তর্ভুক্ত।

Basic Link Building

এই লেখায় যেসব বেসিক লিংক বিল্ডিংয়ের কথা বলবো, এগুলোই আমি আমার সাইটে ব্যবহার করেছি বা করি। এই টাইপ ব্যাকলিংক করেই আমি আমার সাইটের বেসিক বা বেইজড বা ফাউন্ডেশন লিংক বিল্ডিংয়ের কাজ শেষ করি। সুতরাং এই অর্থে আমি এ টু জেড বলেছি। অর্থাৎ যেহেতু এইগুলোই যথেষ্ট, তাই এ টু জেড কথাটা ব্যবহার করেছি। আশা করি সমস্যা হচ্ছে না বুঝতে।

তো চলুন জেনে নেয়া যাক বেসিক লিংক বিল্ডিং লিস্টে আমি কি কি অন্তর্ভু্ক্ত করেছি।

  • সোশ্যাল প্রোফাইল
  • সোশ্যাল শেয়ার
  • ব্লগ কমেন্ট
  • ফোরাম প্রোফাইল
  • অথোরিটি প্রোফাইল
  • অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট
  • ওয়েব ২.০

ব্যাস, হয়ে গেলো। এগুলোই আছে আমার ঝুলিতে। এগুলোই একটা সাইটের বেসিক লিংক বিল্ডিংয়ের জন্য যথেষ্ট মনে করি আমি।

তাহলে চলুন দেরি না করে এগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেয়া যাক।

আমি চেষ্টা করেছি গুরুত্ব দিয়ে বিষয়গুলো বুঝিয়ে লিখতে। তবে সার কথাগুলোই বলেছি। অযথা অপ্রয়োজনীয় কথা বলে লেখাটা টেনে লম্বা করিনি।

সুতরাং একটু মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন, পড়–ন। আর যদি বুঝতে সমস্যা হয়, অবশ্যই জানাতে ভুল করবেন না।

০১. সোশ্যাল প্রোফাইল

সোশ্যাল প্রোফাইল হচ্ছে- সোশ্যাল সাইটগুলোতে একাউন্ট ক্রিয়েট করা।

যেমন ট্যুইটারে একটা একাউন্ট ওপেন করলে ওখানে আপনার সাইটের জন্য একটা লিংক পাবেন। তেমনি ফেসবুকের পেজ, ইনস্টাগ্রাম, বিহ্যান্স, পিনটারেস্ট… এরকম অনেক সোশ্যাল সাইট আছে।

এসবের প্রত্যেকটা সাইট থেকেই একটা করে ব্যাকলিংক পাওয়া যায় একাউন্ট ওপেন করলেই। এগুলোকেই আমি বলছি সোশ্যাল প্রোফাইল। এগুলো খুব পাওয়ারফুল নয়, আগেই বলে রাখছি। তবে অ্যাংকর ভেরিয়েশনে দরকার হয়।

আপনি মোটামুটি ১০-২৫টা সাইটে সোশ্যাল প্রোফাইল ক্রিয়েট করলেই এনাফ। গড়পড়তায় আমি আমার একটা সাইটের জন্য যে ১০-১২টা সোশ্যাল প্রোফাইল ক্রিয়েট করি সেগুলো হচ্ছে:-

1. facebook.com (মূলত ফ্যানপেজ বানাই)

2. twitter.com

3. instagram.com

4. behance.net

5. pinterest.com

6. Academia.edu

7. Flickr.com

8. hi5.com

9. last.fm

10. linkedin.com

11. reddit.com

12. diigo.com

০২. সোশ্যাল শেয়ার

উপরে যেসব সোশ্যাল প্রোফাইল ক্রিয়েট করেছেন সেগুলোতে অবশ্যই আপনার সাইটের আর্টিক্যালগুলো শেয়ার করবেন। এটাও তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়, জাস্ট ভেরিয়েশন।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরণ: অনেকেই ফাইভার থেকে পাঁচ/দশ ডলার দিয়ে হাজার হাজার সোশ্যাল শেয়ার করান, যেটা সম্পূর্ণ প্রহিবিটেড। এগুলোর জন্যও সাইট পেনাল্টি খায়। সুতরাং বি কেয়ারফুল!

আপনি গড়পড়তায় আপনার সাইটের একেকটা আর্টিক্যালের জন্য ৫-১০টা করে সোশ্যাল শেয়ার করতে পারলেই হলো।

হয়তো খেয়াল করলে দেখবেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব সোশ্যাল শেয়ার ইনডেক্স হয় না। তবে করে রাখলে আস্তে আস্তে ইনডেক্স হয়, তখুনি এর ভ্যালুটা এড হয়।

আমি গুরুত্ব দিই পিনটারেস্ট, ট্যুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুক পেজকে। এই কয়েকটার মধ্যে ভালো করে হ্যাশট্যাগসহ শেয়ার দিলেই যথেষ্ট মনে করি।

০৩. ব্লগ কমেন্ট

আমার মনে হয় এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে একই সঙ্গে ব্লগ কমেন্ট বেশ গুরুত্বপূর্ণ আবার ক্ষতিকরও।

অবশ্য ক্ষতিকর ব্যাপারটা যে অর্থে বলছি সেটা ব্যাকলিংকের সবক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ব্যাখ্যা করে বলছি, আশা করি বুঝতে পারবেন।

ফাইভার বা বিভিন্ন গ্রুপে খুঁজলেই দেখবেন পাঁচ ডলারে ১০০/৫০০ ডুফলো কমেন্ট পাওয়া যায়। অর্থাৎ এগুলোই হচ্ছে সাইটের ক্ষতির কারণ।

মানে হচ্ছে গিয়ে, একটা ব্যাকলিংক একটা সাইটের প্রাণ যেমন ছন্দোবদ্ধ করে, তেমনি প্রাণসংহারও করে। ব্লগ কমেন্টের ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য। ব্লগ কমেন্ট করার ক্ষেত্রে নিম্নের এই বিষয়গুলো মেনে চলবেন:

  • সিমিলার সাইটের সিমিলার আর্টিক্যালে ব্লগ কমেন্ট করবেন। সিমিলার সাইট খুঁজতে নিচের ভিডিও টিউটোরিয়ালটা দেখতে পারেন।
  • যে আর্টিক্যালে ২০টার বেশি কমেন্ট আছে সেসব আর্টিক্যালে কমেন্ট করার দরকার নেই।
  • কমেন্টের ইউআরএল হিসেবে সবসময় আপনার সাইটের হোমপেজ ব্যবহার করবেন। আর নাম ব্যবহার করবেন আপনার সাইটের অথোরে যেটা দেয়া আছে ওটা। ইমেইল যেটা ব্যবহার করবেন সেটাতে গ্রাভাটার ইউজ করবেন। তাহলে কমেন্ট করার স্থানে ফটো দেখাবে।
  • কমেন্ট ডুফলো কি নোফলো সেটা দেখবেন না।
  • কমেন্টের অ্যাংকরে ভেরিয়েশন আনতে গেলে এভাবে আনবেন: অথোর ফুল নেম, অথোর ফার্স্ট নেম, অথোর লাস্ট নেম। অর্থাৎ এভাবে করলে তিনটা ভেরিয়েশন আসবে। অ্যাংকরে কখনও সাইটের নাম বা কীওয়ার্ড দেবেন না।
  • কমেন্টের ভেতরে আপনার সাইটের নাম বা ইউআরএল ইউজ করবেন না।

সিমিলার ওয়েবসাইট খোঁজে নিয়ে ব্লগ কমেন্ট করতে পারেন এভাবে। টিউটোরিয়ালের সাউন্ড কোয়ালিটির জন্য দুঃখিত।

০৪. ফোরাম প্রোফাইল

ফোরাম প্রোফাইল ক্রিয়েট করার ক্ষেত্রে একেবারে নিস রিলেটেড না পেলে না করার পরামর্শ দেবো।

আর ফোরামে প্রোফাইল করেই বসে থাকবেন না। অবশ্যই সেখানে কিছু না কিছু একটিভিটিজ করবেন। নয়তো সিগনেচারে আপনার সাইট এড করতে পারবেন না।

দ্বিতীয় কথা হলো, একটিভিটিজ না থাকলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে, ডিজেবল করে দেয়া হতে পারে। তাই কিছু একটিভিটিজ অবশ্যই করবেন।

একটিভিটিজ বলতে, ফোরামের পোস্ট পড়বেন। কমেন্ট করবেন ইত্যাদি।

আর যদি থ্রেড ক্রিয়েট করার পারমিশন পান তাহলে তো সেটা অনেক ভালো। বড় আর্টিক্যাল লিখে অথোরিটি টাইপ ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করতে পারবেন সেখানে।

০৫. অথোরিটি প্রোফাইল

অনেকটা সোশ্যাল প্রোফাইলের মতোই। এখানেও প্রোফাইল ক্রিয়েট করলে একটা ব্যাকলিংক পাওয়া/নেয়া যায়।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখবেন- প্রোফাইল থেকে সবসময় আপনার সাইটের হোমপেজের জন্য ব্যাকলিংক নেবেন। নয়তো প্রোফাইল অটো ডিলিট হয়ে যাবে।

নিম্নে অথোরিটি সাইটের একটা লিস্ট দেয়া হলো। সাধারণত আমি এই সাইটগুলোই ব্যবহার করি। এগুলো দ্রুত ইনডেক্স হয় এবং সহজে একসেসেবল।

  1. Quora.com
  2. dmca.com
  3. disqus.com
  4. about.me
  5. scoop.it
  6. wn.com
  7. medium.com
  8. buzzfeed.com
  9. gravatar.com
  10. paperblog.com
  11. bizcommunity.com
  12. wordpress.org

০৬. অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট

অথোরিটি ওয়েবসাইটে প্রোফাইল ক্রিয়েট করার সাথে সাথে সেখানে আর্টিক্যালও পাবলিশ করা যায়। এবং অনেক সময় এখান থেকে ডুফলো ব্যাকলিংকও পাওয়া যায় সহজে।

তবে বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ-ই নো-ইনডেক্স টাইপ লিংক দেয়। সুতরাং এই বিষয়টা খেয়াল করে নিতে হবে।

আরেকটা বিষয় হচ্ছে- অথোরিটি ওয়েবসাইটের পোস্ট থেকে সবসময় ইনফো আর্টিক্যালের জন্য ব্যাকলিংক নেবেন। কিংবা হোম পেজের।

তবে যদি শিউর থাকেন যে সাইটটা ভালো, ইনডেক্সেবল, তাহলে মানি আর্টিক্যালের জন্যও নিতে পারেন।

এখানে যে আর্টিক্যাল পাবলিশ করবেন, সেটা যেন স্পিন না হয়। চেষ্টা করবেন ভালো মানের আর্টিক্যাল দেয়ার জন্য। আর্টিক্যালের লেংথ কমপক্ষে ৫০০ শব্দের দেবেন। বেশি হলে আরও ভালো। অথোরিটি সাইট ভালো মানের আর্টিক্যাল পেলে সেটাকে ফিচার্ড করে দেয়।

০৭. ওয়েব ২.০

অনেকেই মনে করেন বর্তমান সময়ে ওয়েব ২.০ থেকে নেয়া ব্যাকলিংক তেমন কাজের নয়। আমি শিউর নই এই বিষয়টাতে। সত্য হলেও হতে পারে। কিন্তু আমি এমনও ওয়েব ২.০ সাইট দেখেছি যেটা থেকে ব্যাকলিংক অনেকটা গেস্টপোস্টের মতো ভ্যালু/জুস দিয়েছে।

তবে অ্যাংকর টেক্সট এবং লিংক ভেরিয়েশনের জন্য ওয়েব ২.০-এর বিকল্প নেই বলেই আমার মনে হয়। ভালো মানের ওয়েব ২.০ থেকে ভালো আর্টিক্যাল দিয়ে ব্যাকলিংক করা অনেক ভালো বলেই মনে করি।

তবে সমস্যা হলো, বর্তমান সময়ে অনেক ওয়েব ২.০-ই সহজে ইনডেক্স হতে চায় না। আর গুগলে ইনডেক্স না হলে সেই ব্যাকলিংকের যে কোনো ভ্যালু নেই সেটা তো আমরা জানি।

তাই ভালো করে ওয়েব ২.০ বানাতে হবে। কোথাও থেকে সার্ভিস নিতে হলেও খোঁজ-খবর নিয়ে নিতে হবে।

উল্লেখযোগ্য ওয়েব ২.০ হচ্ছে:-

1. wordpress.com

2. tumblr.com

3. blogspot.com

4. yola.com

5. quora.com

6. soup.io

7. sites.google.com

8. weebly.com

9. hubpages.com

10. pen.io

আমি মোটামুটি এই লিস্টটাই ফলো করি। এখানে ডেডিকেটেড করে লিস্ট দেয়ার মূল কারণই হচ্ছে- অনেকে ইনবক্স করে জানতে চান যে বর্তমানে কোন ওয়েব ২.০ সাইটগুলো কাজ করে? আসলে সেভাবে বলতে গেলে কোনোটাই কাজ করে না আবার সবই কাজ করে। অর্থাৎ আপনি কেমন করে ওয়েব ২.০ সাইটগুলো বানাচ্ছেন সেটার উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে।

না, ওয়েব ২.০ সাইট বানানোর জন্য আলাদা প্রক্সি বা আইপি ইউজ করার দরকার নেই। স্বাভাবিক ব্রাউজার ইউজ করে বানালেই চলবে। অনেকে আবার বলেন একটা গুগল/জিমেইল দিয়ে সবগুলো ওয়েব ২.০ সাইট বানালে গুগল ফুটনোট বুঝতে পারে। আমি বলবো এই কথার কোনো ভিত্তি নেই। তারপরও যদি আপনার মনে সন্দেহ থাকে তাহলে আপনি হটমেইল কিংবা ইয়াহু মেইল ইউজ করে একাউন্ট ক্রিয়েশন করতে পারেন। কিন্তু আমি প্রয়োজন দেখি না।

সহজে ওয়েব ২.০ ইনডেক্স পদ্ধতি

নিচে পয়েন্ট আকারে আমি কিছু টিপস/ওয়ে বলে দিচ্ছি। এগুলো যদি ফলো করেন সহজেই আপনার ওয়েব ২.০ সাইটগুলো ইনডেক্স হবে এবং ডিলিট/টারমিনেট হয়ে যাবে না। সেগুলো হচ্ছে:-

  • ওয়েব ২.০ সাইটগুলোতে কোনো স্পিন কনটেন্ট ইউজ করবেন না।
  • একাউন্ট ক্রিয়েশন করবেন পরিপূর্ণ ডাটা দিয়ে।
  • সাইটে কন্ট্যাক্ট পেজ, আবাউট আস পেজ এবং অন্তত ৩টা ব্লগ পোস্ট দেবেন।
  • সোশ্যাল শেয়ার এবং ব্লগ কমেন্ট করবেন অন্তত দুই সপ্তাহ, নিয়ম করে।
  • পেজ এবং ব্লগপোস্টে যথাযথ নিয়ম ফলো করে ইউটিউব ভিডিও এমবেড করবেন।
  • পোস্টে রিলেটেড ইমেজ ইউজ করবেন।
  • যতোটা সম্ভব ব্লগ পোস্টগুলোর ডিজাইন সুন্দর করে করবেন।
  • যতোটা পারা যায় অন-পেজ এসইও করবেন।
  • ব্লগপোস্টগুলোতে যথাযথ সাইটেশন দেবেন।

মোটামুটি এই পয়েন্টগুলো যদি ফলো করেন, ইনশাআল্লাহ খুব দ্রুত ওয়েব ২.০ সাইটগুলো ইনডেক্স হয়ে যাবে। এবং সহজে ডিলিট কিংবা টারমিনেট হবে না।

সবশেষ কথা

এই বেসিক বা ফাউন্ডেশন কিংবা বেইজড লিংকগুলো করার ক্ষেত্রে একটা বিষয় মাথায় রাখবেন। এই ব্যাকলিংকগুলো সরাসরি আপনার সাইটকে র‌্যাংক করায় কোনো ভূমিকা পালন করবে না। তবে পরোক্ষভাবে এদের ভূমিকা অনেক বেশি।

তাই জন্য সবসময় এই ব্যাকলিংকগুলো করার ক্ষেত্রে অ্যাংকর টেক্সট-এ ভেরিয়েশন রাখবেন যথেষ্ট। অর্থাৎ কিনা বলতে চাচ্ছি, এই সাইটগুলোতে অ্যাংকর টেক্সটের ক্ষেত্রে আপনার মানি সাইটের কোনো কীওয়ার্ড ইউজ করবেন না। এক্সাক্ট কিংবা পারশিয়াল- কোনো কীওয়ার্ড-ই নয়।

তাহলে কেমন অ্যাংকর টেক্সট ব্যবহার করবেন? সোশ্যাল প্রোফাইল এবং অথোরিটি প্রোফাইলের ক্ষেত্রে এখানে সাধারণত নেকড ইউআরএল অটো চলে আসে। অর্থাৎ আপনার সাইটের এড্রেস। তাই এখানে কিছু করার থাকে না।

তবে ওয়েব ২.০ সাইটের ক্ষেত্রে অ্যাংকর টেক্সট দেবেন ভ্যারিয়েশন করে এভাবে: Brand Name, Check here, more information here, Learn more, Source… এই টাইপ অ্যাংকর দেবেন। এটা বেশ পুরনো সিস্টেম হলেও বেশ কার্য়করী। এতে করে আর যা-ই হোক, অ্যাংকর টেক্সট ওভার অপটিমাইজের জন্য আপনার সাইট কখনও পেনাল্টিতে পড়বে না।

তো ওভারঅল এই হচ্ছে আজকের লেখা। এই লেখা থেকে কতটা উপকৃত হয়েছেন বা আদৌ এই লেখা আপনাদের কোনো কাজে লেগেছে কিনা কিংবা এরকম আরও লেখা চান কিনা কিংবা এই লেখার কোনো বিষয় বুঝতে না পারলে কমেন্ট করে জানানোর অনুরোধ জানাই।

বিশেষ আর কি! ভালো থাকুন।